৯ রবীউল আউয়াল এক মহান ঈদ দিবস এবং এ দিনকে ইওয়ামু ঈদিল বাক্ব্ র্ ( বাক্বর বা প্রশস্ততা ও আনন্দের উৎসব দিবস)ও বলা হয় । আর এ দিবস ও ঈদ সংক্রান্ত বিশদ ব্যাখ্যা ও বিবরণ এর যথা স্থানে বর্ণিত হয়েছে । একটি রিওয়ায়তে বর্ণিত আছে যে এ দিন যে কোনো ইনফাক ( দান ও ব্যয় ) করলে ইনফাককারীর ( দাতা বা ব্যয় কারী ) গুনাহ – খাতা ক্ষমা ও মাফ করে দেওয়া হবে। বলা হয়েছে যে এ দিন মুমিন ভাইদেরকে খুশি করানো , ব্যাপক দান , খরচ ও ব্যয় ( নাফাকাহ্ ) , নতুন পোশাক ও জামা পরিধান এবং মহান আল্লাহর শুকরিয়া আদায় ( কৃতজ্ঞতা প্রকাশ) ও ইবাদত বন্দেগী করা মুস্তাহাব। আর এ দিন দু:খ ও শোক দূরীভূত হওয়ার দিবস এবং এ দিনটি অত্যন্ত মর্যাদাবান ও সম্মানিত দিবস । আর যেহেতু ৮ রবীউল আউয়াল ছিল মহানবীর (য়সাঃ ) পবিত্র আহলুল বাইতের ( আ ) মাসূম বারো ইমামের ( আ ) একাদশ মাসূম ইমাম হযরত হাসান ইবনে আলী আল -আস্কারীর ( আ ) শাহাদাত দিবস সেহেতু এ দিন ( ৯ রবীউল আউয়াল ) মহানবীর ( সাঃ ) পবিত্র আহলুল বাইতের ( আ ) বারো মাসূম ইমামের সর্বশেষ অর্থাৎ দ্বাদশ মাসূম ইমাম হযরত সাহিবুল আসরি ওয়ায যামান ( যুগের অধিপতি ও ইমাম ) হযরত মুহাম্মদ ইবনুল হাসান আল – মাহদী আল – মও’ঊদ্ ( প্রতিশ্রুত মাহদী ) আল – হুজ্জাহ ( সমগ্র সৃষ্টি কুলের ওপর মহান আল্লাহর প্রামাণিক দলীল ও রক্ষা কবচ ) আল – মুন্তাযারের ( প্রতীক্ষিত ) [- তাঁর জন্য উৎসর্গ হোক সমগ্র বিশ্ব জগতের প্রাণ – ] ইমামত ও বেলায়তের প্রথম দিবস ; স্মর্তব্য যে , ইমাম মাহদীর (আ) ইমামত ও বেলায়ত এ দিবসের ( ৯ রবীউল আউয়াল ) মর্যাদা ও শরাফত আরো বহুগুণ বৃদ্ধি করেছে।
( দ্রঃ মাফাতীহুল জিনান , পৃ : ৫৩৬ )
ইয়াওমু ঈদিল বাক্বর : দু:খ ও শোক বিদীর্ণ করা ও চিড়ে ফেলা এবং আনন্দের প্রশস্ততার ঈদ ও উৎসবের দিবস হচ্ছে এই ৯ রবীউল আউয়াল। কারণ , এ দিনে মুহররম ও সফর এবং ৮ রবীউল আউয়াল পর্যন্ত প্রশস্ত শোকের মওসুম ও দিনগুলোর শোকের প্রতীক কালো পোশাক ও পতাকা থেকে বের হয়ে এসে রংবেরং এর রঙ্গিন পোশাক – পরিচ্ছদে সুশোভিত হয়ে আনন্দোৎসব ও ঈদ পালন করা হয় , বর্ণিল আলোক সজ্জা, আনন্দঘন অনুষ্ঠান ও প্রীতি ভোজের আয়োজন এবং মহানবী (সাঃ) ও তাঁর পবিত্র আহলুল বাইতের (আ) শা’নে কবিতা, শে’র , গযল ,কাসীদা ,হামদ ও না’ত পেশ ও পরিবেশন করা হয় ।
যুগের ইমাম ও অধিপতি হযরত ইমাম মুহাম্মাদ ইবনুল হাসান আল – মাহদী আল – মও’ঊদ ( প্রতিশ্রুত মাহদী ) আল – মুন্তাযাররের ( প্রতীক্ষিত ) [ – মহান আল্লাহ তাঁর আবির্ভাব ও যুহূরকে ( আত্মপ্রকাশ ) ত্বরান্বিত ( তা’জীল ) করুন এবং আমাদের সবার জীবন – প্রাণ তাঁর চরণ তলে কুরবান ও উৎসর্গ হোক – ] শুভ ইমামত ও বেলায়তের প্রথম দিবস ( ৯ রবীউল আউয়াল) উপলক্ষে সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা , মুবারক বাদ , তাহীয়ত ও তাহনিয়ত ।
মুহাম্মাদ মুনীর হুসাইন খান
৯ রবীউল আউয়াল , ১৪৪৬ হি ।
সেপ্টে. 13 2024
৯ রবীউল আউয়াল: এক মহতি ঈদ উৎসবের দিবস
৯ রবীউল আউয়াল এক মহান ঈদ দিবস এবং এ দিনকে ইওয়ামু ঈদিল বাক্ব্ র্ ( বাক্বর বা প্রশস্ততা ও আনন্দের উৎসব দিবস)ও বলা হয় । আর এ দিবস ও ঈদ সংক্রান্ত বিশদ ব্যাখ্যা ও বিবরণ এর যথা স্থানে বর্ণিত হয়েছে । একটি রিওয়ায়তে বর্ণিত আছে যে এ দিন যে কোনো ইনফাক ( দান ও ব্যয় ) করলে ইনফাককারীর ( দাতা বা ব্যয় কারী ) গুনাহ – খাতা ক্ষমা ও মাফ করে দেওয়া হবে। বলা হয়েছে যে এ দিন মুমিন ভাইদেরকে খুশি করানো , ব্যাপক দান , খরচ ও ব্যয় ( নাফাকাহ্ ) , নতুন পোশাক ও জামা পরিধান এবং মহান আল্লাহর শুকরিয়া আদায় ( কৃতজ্ঞতা প্রকাশ) ও ইবাদত বন্দেগী করা মুস্তাহাব। আর এ দিন দু:খ ও শোক দূরীভূত হওয়ার দিবস এবং এ দিনটি অত্যন্ত মর্যাদাবান ও সম্মানিত দিবস । আর যেহেতু ৮ রবীউল আউয়াল ছিল মহানবীর (য়সাঃ ) পবিত্র আহলুল বাইতের ( আ ) মাসূম বারো ইমামের ( আ ) একাদশ মাসূম ইমাম হযরত হাসান ইবনে আলী আল -আস্কারীর ( আ ) শাহাদাত দিবস সেহেতু এ দিন ( ৯ রবীউল আউয়াল ) মহানবীর ( সাঃ ) পবিত্র আহলুল বাইতের ( আ ) বারো মাসূম ইমামের সর্বশেষ অর্থাৎ দ্বাদশ মাসূম ইমাম হযরত সাহিবুল আসরি ওয়ায যামান ( যুগের অধিপতি ও ইমাম ) হযরত মুহাম্মদ ইবনুল হাসান আল – মাহদী আল – মও’ঊদ্ ( প্রতিশ্রুত মাহদী ) আল – হুজ্জাহ ( সমগ্র সৃষ্টি কুলের ওপর মহান আল্লাহর প্রামাণিক দলীল ও রক্ষা কবচ ) আল – মুন্তাযারের ( প্রতীক্ষিত ) [- তাঁর জন্য উৎসর্গ হোক সমগ্র বিশ্ব জগতের প্রাণ – ] ইমামত ও বেলায়তের প্রথম দিবস ; স্মর্তব্য যে , ইমাম মাহদীর (আ) ইমামত ও বেলায়ত এ দিবসের ( ৯ রবীউল আউয়াল ) মর্যাদা ও শরাফত আরো বহুগুণ বৃদ্ধি করেছে।
( দ্রঃ মাফাতীহুল জিনান , পৃ : ৫৩৬ )
ইয়াওমু ঈদিল বাক্বর : দু:খ ও শোক বিদীর্ণ করা ও চিড়ে ফেলা এবং আনন্দের প্রশস্ততার ঈদ ও উৎসবের দিবস হচ্ছে এই ৯ রবীউল আউয়াল। কারণ , এ দিনে মুহররম ও সফর এবং ৮ রবীউল আউয়াল পর্যন্ত প্রশস্ত শোকের মওসুম ও দিনগুলোর শোকের প্রতীক কালো পোশাক ও পতাকা থেকে বের হয়ে এসে রংবেরং এর রঙ্গিন পোশাক – পরিচ্ছদে সুশোভিত হয়ে আনন্দোৎসব ও ঈদ পালন করা হয় , বর্ণিল আলোক সজ্জা, আনন্দঘন অনুষ্ঠান ও প্রীতি ভোজের আয়োজন এবং মহানবী (সাঃ) ও তাঁর পবিত্র আহলুল বাইতের (আ) শা’নে কবিতা, শে’র , গযল ,কাসীদা ,হামদ ও না’ত পেশ ও পরিবেশন করা হয় ।
যুগের ইমাম ও অধিপতি হযরত ইমাম মুহাম্মাদ ইবনুল হাসান আল – মাহদী আল – মও’ঊদ ( প্রতিশ্রুত মাহদী ) আল – মুন্তাযাররের ( প্রতীক্ষিত ) [ – মহান আল্লাহ তাঁর আবির্ভাব ও যুহূরকে ( আত্মপ্রকাশ ) ত্বরান্বিত ( তা’জীল ) করুন এবং আমাদের সবার জীবন – প্রাণ তাঁর চরণ তলে কুরবান ও উৎসর্গ হোক – ] শুভ ইমামত ও বেলায়তের প্রথম দিবস ( ৯ রবীউল আউয়াল) উপলক্ষে সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা , মুবারক বাদ , তাহীয়ত ও তাহনিয়ত ।
মুহাম্মাদ মুনীর হুসাইন খান
৯ রবীউল আউয়াল , ১৪৪৬ হি ।
By bn • একেশ্বরবাদীদের মধ্যে ঐক্য 0