আরাফার রাত ও দিনের আমলসমূহ
৯ই জিলহজের রাতটি (৮ই জিলহজ দিবাগত রাত) ফযিলতপূর্ণ একটি রাত। এই রাতে দোয়া ও তওবাকে কবুল করা হয়। কেউ যদি এই রাতটিকে ইবাদতের মাধ্যমে অতিবাহিত করে তাহলে তাকে ১৭০ বছরের সমপরিমাণ সওয়াব দান করা হবে।
৯ই জিলহজের রাতটি (৮ই জিলহজ দিবাগত রাত) ফযিলতপূর্ণ একটি রাত। এই রাতে দোয়া ও তওবাকে কবুল করা হয়। কেউ যদি এই রাতটিকে ইবাদতের মাধ্যমে অতিবাহিত করে তাহলে তাকে ১৭০ বছরের সমপরিমাণ সওয়াব দান করা হবে।
আমরা সারা পৃথিবীর আলী (আ.)-এর সব প্রেমিকরা আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত সবচেয়ে বড় ঈদ, ঈদে গাদীরের উৎসব আয়োজনের অপেক্ষায়…
ইমাম জাফর সাদিক (আ.) বলেছেন : “ঈদে গাদীরের দিনে একজন মুমিনকে খাবার দেয়ার সওয়াব হলো আল্লাহর হারামে (কাবা শরীফে) ১০ লাখ নবী ও সিদ্দীককে, ১০ লাখ শহীদকে, ১০ লাখ সালেহ লোকদেরকে
আল্লাহ তা’আলা যাকে অপছন্দ করেন তাকেও অঢেল ধন সম্পদ দান করেন। আর যাকে পছন্দ করেন তাকে দান করেন হিকমাহ। যাকে হিকমাহ দান করা হয় তার ভিতরে থাকে সাকিনা। আরবি সাকিনা শব্দের অর্থ শান্ত, প্রশান্ত, ধীর, স্থির। টেবিল ভর্তি খাবার অথচ প্রত্যেকটা খাবারে আপনি দোষ খুঁজে
আল্লাহ’র (প্রান-প্রিয়) হাবিব হযরত মুহাম্মাদ (সঃ)-এর আহলে বাইত, অর্থাৎ নবী (সঃ)-এর রেখে যাওয়া কন্যা ও কন্যা থেকে যে বংশধারা, সেই বংশধারার উপরে যুগে যুগে মাত্রাতিরিক্ত জুলুম, অত্যাচার, নিগ্রহ বা অপদস্থ করা হয়েছে৷ একাধিক নির্ভযোগ্য ইতিহাস তাই বলছে৷
এ দিন হযরত ইব্রাহীম খলীলুল্লাহর শুভ জন্ম দিন এবং এ দিন ( ১ লা যিল হজ্জ ) হযরত ফাতিমা ( আ ) এবং হযরত আলীর ( আ ) শুভ বিবাহ সম্পন্ন হয় । হযরত আমীরুল মুমিনীন আলী এবং মহানবীর ( সা ) কন্যা বেহেশতের নারীদের নেত্রী হযরত ফাতিমা যাহরার ( আ ) শুভ বিবাহ বার্ষিকী
‘শিয়া’ শব্দটি হাদিসে বিস্তারিতভাবে ব্যবহৃত হয়েছে; তার মধ্য থেকে এখানে আমরা তিনটি উদাহরণ প্রয়োগ করাই যথেষ্ট মনে করছি: ১| একদা আলী (আ.) তার এক সহযোগী “নউফ বোকালি” কে বললেন: তোমরা কি জানো আমার শিয়ারা
হুজ্জাতুল ইসলাম সাইয়েদ মুহাম্মাদ বাকের হুসাইনী বলেছেন : আপনারা কি জানেন, কেন যুব সমাজ – যারা এই যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলছে – ধার্মিক, ইসলামী লোকদের মতো হতে চায় না?? এর কারণ হলো যে সে বলতে চায় : তুমি যে ধরে নিলাম খুবই ইসলামী হয়েছো, কী এমন আনন্দে আছো
ইমাম হুসাইন (আ.)-এর মেহমানদের জন্য খাওয়ার ব্যবস্থা, ছায়ার ব্যবস্থা! সবাই এখানে অন্যকে প্রাধান্য দেয়াতে উদগ্রীব! সবাই এখানে ছাড় দিতে আগ্রহী!
মানব জীবনের দুঃখ-দূর্দশা ও হতাশায় মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে শান্তনা ও প্রতিশ্রুতি!
“হতাশ হয়ো না, উঠো! সিজদাহ করো এবং কাঁদো!” [সূরা ইউসুফ- ৮৬] “আল্লাহ কষ্টের পর সুখ দিবেন।” [ সূরা ত্বলাক- ৭]