১৭ রবীউল আউয়াল মহানবী (সাঃ ) এবং তাঁর বংশধর আহলুল বাইতের ( আ ) ১২ মাসূম ইমামের ৬ষ্ঠ মাসূম ইমাম হযরত জাফার আস – সাদিক্ব ইবনে মুহাম্মাদ ইবনে আলী ইবনুল হুসাইন ইবনে আলী ইবনে আবী তালিবের ( আ ) শুভ জন্মদিন উপলক্ষে এই মহান ইমামের কিছু অমিয় বাণীর বাংলা তর্জমা নীচে পেশ করা হল :
ইমাম জাফর আস – সাদিক্ব্ ( আ ) বলেন :
* যে পর্যন্ত তোমরা বালা – মুসীবতকে ( বিপদাপদ ) নেয়ামত এবং প্রাচুর্য ( বিলাসিতা ও সুখ – স্বাচ্ছন্দ্য )কে মুসীবত ( আপদ বিপদ ) হিসেবে গণ্য করবে না সে পর্যন্ত তোমরা কখনোই ( খাঁটি) মু’মিন হবে না ।
দ্রঃ তুহাফুল উকূল , পৃ: ৩৭৭
তিনি ( আ ) বলেন :
* আমার কাছে আমার ( দ্বীনী ) ভাইদের মধ্যে সবচেয়ে প্রিয় হচ্ছে ঐ ব্যক্তি যে আমার দোষ – ত্রুটি গুলো আমার কাছে উপঢৌকন হিসেবে প্রেরণ করে ( অর্থাৎ সংশোধনের জন্য আমাকে আমার দোষ – ত্রুটি সমূহ স্মরণ করিয়ে দেয়) ।
দ্রঃ তুহাফুল উকূল , পৃ : ৩৬৬
তিনি ( আ ) বলেন :
*** যে ব্যক্তি ক্রুদ্ধ হলে , লোভ – লালসার বশবর্তী হলে , ভয় পেলে এবং ( প্রবৃত্তির বশবর্তী হয়ে) আকাঙ্খা ( ও কামনা – বাসনা ) পোষণ করলে ( সাথে সাথে ) নিজেকে সংযত রাখে
ও রক্ষা করে অর্থাৎ আত্ম সংবরণ করে ( ক্রোধ , লোভ – লালসা , ভয় – ভীতি এবং প্রবৃত্তি ও রিপুর অবৈধ কামনা বাসনা থেকে ) মহান আল্লাহ তার দেহকে জাহান্নামের আগুন জন্য হারাম ( নিষিদ্ধ) করে দিবেন ( অর্থাৎ ঐ ব্যক্তি জাহান্নামের শাস্তি থেকে নিষ্কৃতি ও রেহাই পাবে ) ।
সেপ্টে. 25 2024
মহানবী (সাঃ ) এবং ৬ষ্ঠ মাসূম ইমাম হযরত জাফার আস – সাদিক্ব ইবনে মুহাম্মাদ ইবনে আলী ইবনুল হুসাইন ইবনে আলী ইবনে আবী তালিবের ( আ ) শুভ জন্মদিন
১৭ রবীউল আউয়াল মহানবী (সাঃ ) এবং তাঁর বংশধর আহলুল বাইতের ( আ ) ১২ মাসূম ইমামের ৬ষ্ঠ মাসূম ইমাম হযরত জাফার আস – সাদিক্ব ইবনে মুহাম্মাদ ইবনে আলী ইবনুল হুসাইন ইবনে আলী ইবনে আবী তালিবের ( আ ) শুভ জন্মদিন উপলক্ষে এই মহান ইমামের কিছু অমিয় বাণীর বাংলা তর্জমা নীচে পেশ করা হল :
ইমাম জাফর আস – সাদিক্ব্ ( আ ) বলেন :
* যে পর্যন্ত তোমরা বালা – মুসীবতকে ( বিপদাপদ ) নেয়ামত এবং প্রাচুর্য ( বিলাসিতা ও সুখ – স্বাচ্ছন্দ্য )কে মুসীবত ( আপদ বিপদ ) হিসেবে গণ্য করবে না সে পর্যন্ত তোমরা কখনোই ( খাঁটি) মু’মিন হবে না ।
لَنْ تَکّوْنُوْا مُؤْمِنِیْنَ حَتّیٰ تَعُدُّوا الْبَلَاءِ نِعْمَةّ وَ الرَّخَاءَ مُصِیْبَةً
দ্রঃ তুহাফুল উকূল , পৃ: ৩৭৭
তিনি ( আ ) বলেন :
* আমার কাছে আমার ( দ্বীনী ) ভাইদের মধ্যে সবচেয়ে প্রিয় হচ্ছে ঐ ব্যক্তি যে আমার দোষ – ত্রুটি গুলো আমার কাছে উপঢৌকন হিসেবে প্রেরণ করে ( অর্থাৎ সংশোধনের জন্য আমাকে আমার দোষ – ত্রুটি সমূহ স্মরণ করিয়ে দেয়) ।
أَحَبّّ إِخْوَانِيْ إِلَيَّ مَنٌ اهْتَدَیٰ إِلَيَّ عُیُوْبِيْ
দ্রঃ তুহাফুল উকূল , পৃ : ৩৬৬
তিনি ( আ ) বলেন :
*** যে ব্যক্তি ক্রুদ্ধ হলে , লোভ – লালসার বশবর্তী হলে , ভয় পেলে এবং ( প্রবৃত্তির বশবর্তী হয়ে) আকাঙ্খা ( ও কামনা – বাসনা ) পোষণ করলে ( সাথে সাথে ) নিজেকে সংযত রাখে
ও রক্ষা করে অর্থাৎ আত্ম সংবরণ করে ( ক্রোধ , লোভ – লালসা , ভয় – ভীতি এবং প্রবৃত্তি ও রিপুর অবৈধ কামনা বাসনা থেকে ) মহান আল্লাহ তার দেহকে জাহান্নামের আগুন জন্য হারাম ( নিষিদ্ধ) করে দিবেন ( অর্থাৎ ঐ ব্যক্তি জাহান্নামের শাস্তি থেকে নিষ্কৃতি ও রেহাই পাবে ) ।
مَنْ مَلِکَ نَفْسَهُ إِذَا غَضِبَ وَ إٌذَا رَغِبَ وَ إٌذَا رَهِبَ وَ إِذَا اشْتَهَیٰ حَرَّمَ اللّٰهُ جَسَدَهُ عَلَی النّارِ
দ্রঃ তুহাফুল উকূল , পৃ : ৩৬১
অনুবাদ: মুহাম্মদ মুনীর হুসাইন খান
By bn • মুস্তাবসেরগণের তাবলীগ 0