বাংলা ভাষা সংক্রান্ত; ২য় পর্ব
ইংরেজ হ্যালহেডের মতে বাংলা গদ্যের আবির্ভাবের পূর্ব পর্যন্ত বাংলা লিখিত ভাষা প্রয়োজনমত সংস্কৃত শব্দ ভাণ্ডার আহরণ করত বলেই নাকি ভাষার রীতি অকৃত্রিম ও সরল ছিল। অথচ বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস গ্রন্থের গদ্যের উৎপত্তি ও বিকাশ অধ্যায়ে বাংলা ভাষার সংস্কৃতীকরণের শুরুতে বলা হয়েছে যে ঐ সময়ের ( ১৭৫৭ পরবর্তী দশক সমূহে ১৭৭৮ – ১৭৯৩ ) দৈনন্দিন জীবনের
পশ্চিমবঙ্গের ঐতিহ্যবাহী কয়েকটি মসজিদ
বাঙালি মুসলমান, বাঙালি জাতির সবচেয়ে বড় ধর্মীয় সম্প্রদায়; যারা বাংলাদেশে সংখ্যাগরিষ্ঠ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও ত্রিপুরা রাজ্যের দ্বিতীয় সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠী। নবাব মির্জা মুহম্মদ সিরাজউদ্দৌলা ছিলেন বাংলা-বিহার-ওড়িশা বা অখণ্ড বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব। এভাবেই বাংলাদেশের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের ঐতিহাসিক সম্পৃক্ততা।