মহানবী (সা.)-এর নামে কোরআনের সুরা
সুরা মুহাম্মদ। মহানবী (সা.)-এর নামে অবতীর্ণ পবিত্র কোরআনের একটি সুরা। সুরাটি মদিনায় হিজরত করার পর অবতীর্ণ হয়েছে। এই সুরায় যুদ্ধসংক্রান্ত আলোচনা বেশি থাকায় এর অপর নাম কিতাল।
সুরা মুহাম্মদ। মহানবী (সা.)-এর নামে অবতীর্ণ পবিত্র কোরআনের একটি সুরা। সুরাটি মদিনায় হিজরত করার পর অবতীর্ণ হয়েছে। এই সুরায় যুদ্ধসংক্রান্ত আলোচনা বেশি থাকায় এর অপর নাম কিতাল।
পবিত্র কোরআনের আয়াত ও পবিত্র ইমামগণের বানী থেকে স্পষ্ট হয়ে যায় যে, প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য সকল গোনাহ হচ্ছে একটি ব্যাধি। তবে এই অসুখের চিকিৎসা আছে এবং মহান আল্লাহ তার অসীম দয়া ও রহমতের মাধ্যমে তা ক্ষমা করে দিতে পারেন।
ইসলাম একটি পরিপূর্ণ এবং সামগ্রিক জীবন বিধান হিসেবে ইতোমধ্যেই বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। বিশেষ করে জ্ঞানী গুণী বিশেষজ্ঞগণ মহান এই ধর্ম নিয়ে পড়ালেখা করতে গিয়ে এই ধর্মের প্রকৃত শিক্ষা ও স্বরূপের সাথে পরিচিত হবার সুযোগ পান। যার ফলে শত্রুদের তাবৎ ষড়যন্ত্র সত্ত্বেও বিশ্বব্যাপী ইসলামের বিকাশ ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে।
বলা হয় যে সবচেয়ে বিপজ্জনক বাক্যটি হল: “আমি যেমন আছি তেমনই থাকব।” এই ছোট বাক্যে আমরা অনুভব করতে পারি যে, গর্ব, জেদ, স্বার্থপরতা, একগুঁয়েমি এবং স্থবিরতা আমাদের চারপাশের মানুষকে ধীরে ধীরে দূরে সরিয়ে দিচ্ছে।
সূরা বাকারাহ (২য় পর্ব)
আয়াত ৩-৪ সূরা বাকারাহ’র তৃতীয় আয়াতে বলা হয়েছে- ” الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلَاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنْفِقُونَ (3) “যারা অদৃশ্যে বিশ্বাস করে, যথাযথভাবে নামাজ পড়ে ও তাদেরকে যে জীবিকা দান করেছি তা হতে ব্যয় করে।” (২:৩)” সূরা বাকারাহ’র দ্বিতীয় আয়াতে কোরআনের পথনির্দেশনা ও হেদায়েতকে মুত্তাকী ও পরহেজগারদের জন্য বলে মন্তব্য করা হয়েছে।