আমার খলীফারা মাত্র বারো জন
” আমার খলীফারা মাত্র বারো জন । ” — এ হাদীস সংক্রান্ত একটি সংক্ষিপ্ত আলোচনা : মহানবীর (সা) বলেন : ” আমার খলীফারা ( মাত্র ) ১২ ( বারো ) জন । ” অর্থাৎ মহানবীর (সা) খলীফারা কেবল ১২ জন ( এ সংখ্যার চেয়ে ) না কম না বেশী ।
” আমার খলীফারা মাত্র বারো জন । ” — এ হাদীস সংক্রান্ত একটি সংক্ষিপ্ত আলোচনা : মহানবীর (সা) বলেন : ” আমার খলীফারা ( মাত্র ) ১২ ( বারো ) জন । ” অর্থাৎ মহানবীর (সা) খলীফারা কেবল ১২ জন ( এ সংখ্যার চেয়ে ) না কম না বেশী ।
১. কেয়ামতে হযরত ফাতিমার মর্যাদাঃ মহানবী (সা.) এরশাদ করেছেনঃ কেয়ামতের দিন এক ঘোষণাকারীর ধ্বনি উচ্চারিত হবে,হে উপস্থিতগণ! নিজেদের চক্ষুসমূহ বন্ধ করে রাখ,( কেননা) হযরত ফাতিমা এখান থেকে অতিক্রম করতে
হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর তিরোধনের পর মুসলমানগণ দুই দলে বিভক্ত হয়ে পরে এক দল বিশ্বাস করে যে নবী (সা.) তার কোন প্রতিনিধি নিয়োগ করে যাননি । এ গুরু দায়িত্ব তার উম্মতদের উপর অর্পন করে গেছেন। আর অন্য দল বিশ্বাস করে যে তিনি তার প্রতিনিধি বা ইমাম নিযুক্ত করে গেছেন। এই ইমামদের সংখ্যা হচ্ছে বারোজন, যাদের […]
আহলে বাইত বা নবী পরিবারের প্রতি ভালোবাসা ইসলামের অন্যতম কার্যাবলীরই একটি। যুব সম্প্রদায় এবং ইমামদের মধ্যে আবেগপূর্ণ সম্পর্ক তাদেরকে (যুবকদেরকে) যে কোন ভুলত্রুটি অথবা ক্ষতিকর ব্যাপার থেকে রক্ষা করে থাকে। তাছাড়া আহলে বাইতের কর্মপন্থা অনুসরণ করে তারা জীবনের সঠিক পথ পেতে পারে। কুরআনে করীমেও আহলে বাইত কর্তৃক জনগণকে পথপ্রদর্শন এবং পরিচালনার বিষয়টিকে তাদের ভালোবাসা এবং […]
মুল্যবান গ্রন্থটি ডাউনলোড করতে নীচের লিঙ্কে ক্লিক করুন। কোরআন ও হাদীসের আলোকে আহলে বাইত (আঃ) ই নাজাতের তরী বা ত্রাণকর্তা
মহান আল্লাহ মানব জাতিকে হেদায়েতের জন্য যুগ যুগ ধরে এক লক্ষ চব্বিশ মতান্তরে দুই লক্ষ চব্বিশ হাজার নবী ও রাসূল পাঠিয়েছেন। আর সর্বশেষ নবী ও রাসূল হিসেবে হযরত মুহাম্মদ (সা.)-কে পাঠিয়েছেন। রাসূল (সা.) এর ওফাতের মাধ্যমে নবুওয়তী ধারার পরিসমাপ্তি হয়। এর পর থেকে মানব জাতিকে হেদায়াতের জন্য মহান আল্লাহ ইমামতের ধারাকে পৃথিবীর বুকে জারি করে […]
পবিত্র কোরআন, হাদীস এবং বিভিন্ন ইসলামী গ্রন্থে কাদেরকে আহলে বাইত বলে চিহ্নিত করা হয়েছে? এবং কোরআনের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক কি? আদি কাল থেকেই এ বিষয়টা নিয়ে মুফাসসিরগণ ও কালাম শাস্ত্রবিদগণ বিভিন্ন ধরনের আলোচনা ও পর্যালোচনা করে আসছেন। এ ব্যাপারে অনেক গ্রন্থও রচিত হয়েছে। এই লেখনিগুলো থেকে পরিস্কারভাবে বোঝা যায় যে, প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.) […]
হুসাইন ইবনে আলীর ( আ ) যিয়ারত ত্যাগ ও বর্জন করবে না এবং তোমাদের সঙ্গী সাথীদের তা করার আদেশ দেবে। তাহলে মহান আল্লাহ তোমার আয়ুষ্কাল দীর্ঘ এবং তোমার রিযিক বৃদ্ধি করবেন ; তোমাকে আল্লাহ সৌভাগ্যবান ( সাঈদ ) করে পুনরুজ্জীবিত করবেন ; আর তুমি সৌভাগ্যবান হওয়া ব্যতীত মৃত্যু বরণ করবে না এবং তিনি( মহান আল্লাহ […]
হুসাইন ইবনে আলীর ( আ ) যিয়ারত ত্যাগ ও বর্জন করবে না এবং তোমাদের সঙ্গী সাথীদের তা করার আদেশ দেবে। তাহলে মহান আল্লাহ তোমার আয়ুষ্কাল দীর্ঘ এবং তোমার রিযিক বৃদ্ধি করবেন ; তোমাকে আল্লাহ সৌভাগ্যবান ( সাঈদ ) করে পুনরুজ্জীবিত করবেন ; আর তুমি সৌভাগ্যবান হওয়া ব্যতীত মৃত্যু বরণ করবে না এবং তিনি( মহান আল্লাহ […]
সহীহ বুখারীর রাবীদের মধ্যে মুনাফিক খারেজী ও নাসিবী বিদ্যমান
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম সহীহ বুখারীতে ইমরান ইবনে হাত্তান খারিজী ও হারীয ইবনে উসমান নাসিবীর মতো হযরত আলী (আ) ও আহলুল বাইত ( আ ) বিদ্বেষী ব্যক্তিদের থেকে হাদীস বর্ণনা করেছেন ইমাম বুখারী । অথচ মহানবীর ( সা ) পবিত্র আহলুল বাইতের (আ) বারো মাসূম ইমামের ষষ্ঠ মাসূম ইমাম জাফর সাদিক্ব ( আ ) থেকে একটা […]