ঈসা (আ.)-এর পাঁচ বৈশিষ্ট্য
ঈসা (আ.) ছিলেন আল্লাহর কুদরতের নিদর্শন এবং পৃথিবীর মর্যাদাবান নবী-রাসুলদের একজন। মহান আল্লাহ তাঁকে কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য দান
ঈসা (আ.) ছিলেন আল্লাহর কুদরতের নিদর্শন এবং পৃথিবীর মর্যাদাবান নবী-রাসুলদের একজন। মহান আল্লাহ তাঁকে কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য দান
আল্লাহ সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী। অসীম ক্ষমতাধর প্রভু তিনি। তিনি যা ইচ্ছা করতে পারেন। তাঁর ক্ষমতার পরিমাপ করা সম্ভব নয় কারো পক্ষে। তিনি পরম পরাক্রমশালী। অপারগতা তাঁর সত্তা থেকে বহুদূরে। সকল কিছুই তাঁর জন্যে সম্ভব। তবে বস্তুর গুণগত অপারগতা ও সসীমতার কারণে সে বস্তুর বাস্তব অস্তিত্বের অনুপস্থিতি আল্লাহর অপারগতা
মানব জাতির সহজাত বৈশিষ্ট্য হল শক্তিশালী কোন সত্তার সম্মুখে নিজেকে অবনত রাখা। শৈশব থেকে যখন মানব বিচার-বুদ্ধি উন্নতি লাভ করতে থাকে তখন থেকেই প্রকৃতগতভাবে তার মনে এ চিন্তার উদ্রেক হয় যে, এতসব আশ্চর্য ও বিষ্ময়কর সৃষ্টির কি কোন শক্তিশালী সৃষ্টিকর্তা নেই? তখন থেকে শুরু হয়ে যায় তার কৌতুহলী জিজ্ঞাসা। সে খুজতে থাকে প্রকৃত সৃষ্টিকারককে। ক্রমশঃই […]
সুরা বাকারাহ’র ১৮০ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে- كُتِبَ عَلَيْكُمْ إِذَا حَضَرَ أَحَدَكُمُ الْمَوْتُ إِنْ تَرَكَ خَيْرًا الْوَصِيَّةُ لِلْوَالِدَيْنِ وَالْأَقْرَبِينَ بِالْمَعْرُوفِ حَقًّا عَلَى الْمُتَّقِينَ “তোমাদের আদেশ দেয়া হয়েছে যে, যদি তোমাদের মধ্যে কারো মৃত্যুর সময় উপস্থিত হয় এবং যদি সে ধন-সম্পত্তি রেখে যায়, তবে উপযুক্ত পন্থা অনুযায়ী তার পিতা-মাতা ও আত্মীয়-স্বজনের জন্যে ওসিয়্যত (ন্যায়সঙ্গত বন্টনের) করার […]
সূরা বাকারাহ’র ১৬৭ নং আয়াতে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেছেন- وَقَالَ الَّذِينَ اتَّبَعُوا لَوْ أَنَّ لَنَا كَرَّةً فَنَتَبَرَّأَ مِنْهُمْ كَمَا تَبَرَّءُ وا مِنَّا كَذَلِكَ يُرِيهِمُ اللَّهُ أَعْمَالَهُمْ حَسَرَاتٍ عَلَيْهِمْ وَمَا هُمْ بِخَارِجِينَ مِنَ النَّارِ “যারা (বিভ্রান্ত নেতৃবৃন্দের) অনুসরণ করেছিল, তারা পুনরুত্থান বা কিয়ামতের দিন বলবে, হায়! যদি পৃথিবীতে একবার ফিরে যাবার সুযোগ হত তবে আমরাও তাদের […]
আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এই সূরার ১৬৩ ও ১৬৪ নং আয়াতে বলেছেন- وَإِلَهُكُمْ إِلَهٌ وَاحِدٌ لَا إِلَهَ إِلَّا هُوَ الرَّحْمَنُ الرَّحِيمُ (১৬৩) إِنَّ فِي خَلْقِ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ وَاخْتِلَافِ اللَّيْلِ وَالنَّهَارِ وَالْفُلْكِ الَّتِي تَجْرِي فِي الْبَحْرِ بِمَا يَنْفَعُ النَّاسَ وَمَا أَنْزَلَ اللَّهُ مِنَ السَّمَاءِ مِنْ مَاءٍ فَأَحْيَا بِهِ الْأَرْضَ بَعْدَ مَوْتِهَا وَبَثَّ فِيهَا مِنْ كُلِّ دَابَّةٍ وَتَصْرِيفِ […]
আদিকাল থেকেই মানব সমাজে ‘ন্যায়বিচার’ প্রসঙ্গ আলোচিত হয়ে এসেছে। সৃষ্টিলগ্ন থেকে মানুষকে আল্লাহ যে স্বাধীনতা (সীমিত আকারে) দিয়ে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন তার সাথে ন্যায়বিচারের প্রসঙ্গ সরাসরি জড়িত। মানুষ জীবনে চলার পথে স্বেচ্ছায় ও স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। জুলুম-অত্যাচার কিংবা শান্তি ও ন্যায়পরায়ণতা এ দু’পথের কোন্ পথে সে অগ্রসর হবে তা সে নিজেই নির্বাচন করে।
নবীজি(সাঃ)-র বংশধর আহলে বায়তের অন্তর্ভুক্ত ইমাম জয়নুল আবেদীনের দৌহিত্র ইমাম জাফর আল সাদিক (৭০২-৭৬৫) মুসলিমদের মধ্যে সর্বপ্রথম হেলিওসেন্ট্রিক মডেল (সূর্যকেন্দ্রিক তত্ত্ব) প্রস্তাব করেছিলেন। তিনি সেই সময়ে প্রচলিত মহাবিশ্বের জিওসেন্ট্রিক (ভূকেন্দ্রিক তত্ব) মডেলকে খণ্ডন করেছিলেন, যেখানে বলা হয় পৃথিবী স্থির আছে এবং সূর্য, চাঁদ এবং অন্যান্য গ্রহগুলি তার চারপাশে প্রদক্ষিণ করছে।
পৃথিবীতে এমন কয়েকজন অসাধারণ মানুষ জন্ম নিয়েছেন যাঁরা মানবজাতির চিরন্তন গৌরব, যাঁরা আদর্শ মানুষের প্রতীক তথা মানবতা ও মনুষ্যত্বের পূর্ণতার মডেল। এ ধরনের মানুষ পৃথিবীতে জন্ম না নিলে আদর্শের দিক থেকে মানবজাতির মধ্যে বিরাজ করতো ব্যাপক অপূর্ণতা এবং আদর্শিক শূণ্যতা ও আধ্যাত্মিক অপূর্ণতার অশেষ ঘূর্ণাবর্তে মানবজাতি হতো বিভ্রান্ত, ফলে মানুষ কাঙ্ক্ষিত উন্নতির সোপান থেকে চিরকালের […]
হযরত ঈসা মসীহের শুভ জন্মদিন (২৫ ডিসেম্বর অথবা ৭ জানুয়ারি) মুবারক
المسيحُ عليه السلام : يا بَنِي إسرائيلَ ، لا تَأسَوا على ما فاتَكُم مِن دُنياكُم إذا سَلِمَ دِينُكُم كما لا يَأسى أهلُ الدنيا على ما فاتَهُم مِن دِينِهِم إذا سَلِمَتْ دُنياهُم .[الأمالي للصدوق : 585/805 .] হযরত ঈসা মসীহ্ ( আ ) বলেছেন : হে বনী ইসরাইল ! যেমন ভাবে দুনিয়াদার ব্যক্তিদের দুনিয়া ( পার্থিব […]