আলেমদের ফযিলত

আলেমদের ফযিলত
আলেমদের ফযিলত

ইমাম জাফর সাদিক্ব (আঃ) বলেন: “আমাদের শিয়া আলেমগণ হলেন ইবলিস ও তার অনুসারীদের সীমান্ত থেকে আমাদের পক্ষে হতে রক্ষার্থী। তাঁরা আমাদের দুর্বল প্রেমীদেরকে শয়তান ও তার অনুসারীদের আক্রমণ থেকে রক্ষা করেন।” (সুত্রঃ আল এহতেজাজ খণ্ড ১ পৃষ্ঠা ৮)।

ইমাম জাফর সাদিক্ব (আঃ) বলেন: “আমাদের শিয়া আলেমগণ হলেন ইবলিস ও তার অনুসারীদের সীমান্ত থেকে আমাদের পক্ষে হতে রক্ষার্থী। তাঁরা আমাদের দুর্বল প্রেমীদেরকে শয়তান ও তার অনুসারীদের আক্রমণ থেকে রক্ষা করেন।” (সুত্রঃ আল এহতেজাজ খণ্ড ১ পৃষ্ঠা ৮)।
ইমাম জাফর সাদিক্ব (আঃ ) বলেন: “যে ব্যক্তি কোন মুসলিম ফক্বীহকে অপমান করবে, কিয়ামতের দিন আল্লাহ তার প্রতি ক্রুদ্ধ হবেন।” (সুত্রঃ বিহারুল আনওয়ার খণ্ড ২ পৃষ্ঠা ৪৪)।
আলেম সমাজের অবমাননার ফলাফলঃ
হযরত রাসূলে আকরাম (সাঃ) বলেন: “যে প্রজ্ঞাবান আলেমকে তুচ্ছ করলো, সে আমাকে তুচ্ছ করেছে এবং যে আমাকে তুচ্ছ করে সে কাফের।” (সুত্রঃ ইরশাদুল ক্বুলুব খণ্ড ১ পৃষ্ঠা ১৬৫)।
হযরত আলী (আঃ) বলেন: “আলেমদেরকে অমূল্যায়ন করো না কারণ এর ফলে তোমার নিজস্ব মূল্য হ্রাস পায়। আর এটা হল সন্দেহ এবং অহঙ্কারের কারণ।” (সুত্রঃ গোরারুল হেকাম পৃষ্ঠা ১৭৩)।
শেষ যুগে আলেমদেরকে অপমান করাঃ
শেষ যুগে কিছু লোক সাধারণত মন্দ আলেমদের কথাবার্তায় অসঙ্গতি ও দ্বন্দ্বের ফলে এবং কিছু লোক, আলেমের জ্ঞান ও ন্যায়ের উপদেশ আর অন্যায় থেকে বাধা দেওয়ার ফলে তাঁদের উপর ক্রুদ্ধ হবে। সুতরাং তাদের নিকটে আলেমগণের কোনও স্থান থাকবে না।”
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেন: “শীঘ্রই আমার উম্মতের উপর এমন খারাপ সময় আসবে তখন তারা আলেমদের থেকে এমন ভাবে পালায়ণ করবে যেমন ভাবে ছাগল নেকড়ে থেকে পালিয়ে বেড়ায়।”
মহানবী (সাঃ) বলেন: “যে ন্যায়বান আলেমের অপমান করেছে, সে আসলে আমার বিরুদ্ধেই যুদ্ধ ঘোষণা করেছে।”
সুত্রঃ
– উসুলে কাফী খণ্ড ২ পৃষ্ঠা ৩৫৩।